পোস্টগুলি

ফিজেট স্পিনার কেন কিনবেন? এর ব্যবহার জেনে নিন

৫. অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের মনঃসংযোগ বাড়ানোর জন্যই এই স্পিনারের ব্যবহার করা হয়। ৬. যখন কোনও মনোবিদ প্রথমবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করেন, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, তারা সাড়া দিচ্ছে না। তাই প্রত্যাশিত সাড়া পাওয়ার জন্য এই ধরনের টয় ব্যবহার করা হয়। ৭. যে সব শিশু আচমকা রেগে যায়, তাদের রাগ নিয়ন্ত্রণের একটা উপায় হিসেবে ফিজেট টয় ব্যবহার করা হয়। ৮. যাদের সেন্সর-ওরিয়েন্টেড সমস্যা থাকে, যেমন- চোখে পাওয়ারের সমস্যা নেই, কিন্তু ফোকাসের সমস্যা আছে, তাদের একাগ্রতা বাড়ানোর জন্য ফিজেট টয় ব্যবহার করা হয়। ৯. নখ খাওয়া, পা নাচানো প্রভৃতি বদভ্যাস ছাড়ানোর জন্য ফিজেট টয়ের ব্যবহার করা যায়। কোথায় থেকে কিনবেন? বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিংমল আজকেরডিলেই আকর্ষণীয় এই খেলনাটি পাওয়া যাচ্ছে। আপনি চাইলে ঘরে বসে অর্ডার করে পণ্যটি কিনতে পারবেন। দাম মাত্র ১৫০ টাকা থেকে শুরু। অনলাইনে কিনতে  এখানে ক্লিক করুন । - - - কৃতজ্ঞতা স্বীকার: আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু। আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা নানা জিজ্ঞাসা নিজস্ব মতামত। অনেক কিছু আমরা জানতে চাই আবার জানাতেও চাই।

আপনি কী জানেন আপনার মোবাইল আপনার ঠিক কতটা ক্ষতি করছে ? মোবাইল ব্যবহারকারিদের প্রত্যেক কে পড়তে অনুরোধ করছি

ছবি
আজকে আমি যে টিউনটা করতে যাচ্ছি সেটা একটা সতর্কতা মুলক টিউন। বিপদ সমূহ ১) বিজ্ঞানীদের মতে, একটি পরমানবিক চুল্লির যে বিপদ তার থেকে মোটেও কম নয় এই ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এর ক্ষতি। যাদের করোটি যত পাতলা, তাদের মোবাইল এফেক্ট তত বেশি। ব্রেন টিউমার থেকে শুরু করে নার্ভাস সিস্টেম ব্রেকডাউন, হার্ট অ্যাটাক সব কিছুরই সম্ভবনা বেড়ে চলেছে। ২) মোবাইল ফোন ব্যবহার এর ফলে আমাদের মস্তিস্কের একটা অংশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে। তার ফলে মস্তিষ্কের টিস্যু গুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। মগজেও থাকে তার প্রতিক্রিয়া। ৩) ঝড়ের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে সমূহ বিপদ দেখা যেতে পারে। ৪) বুক পকেটে মোবাইল রাখলে হার্টের সমস্যা হবার সম্ভবনা বেশি থাকে। ৫) ইয়ার ফোন ব্যবহার না করে, কানের গোড়ায় রেখে মোবাইল এ বেশি কথা বললে কানে কম শোনা এমনকি বধিরতার আশঙ্কা পর্যন্ত থাকতে পারে। ৬) বন্ধ্যাত্ব বাড়ছে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করলে মুখে ক্যানসার বা মেলিগনানট টিউমার এর ঝুঁকি বাড়ে। ৭) শিশুদের মস্তিস্কের কোষ নরম বলে তাদের মারত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বিজ্ঞানী হাইল্যান্ড দেখিয়েছেন, তড়িৎ চুম্বকীয় দূষণের কারনেই শিশুরা এপিলেপসি